নিজস্ব প্রতিবেদক:
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের নাসিক ১ নং ওয়ার্ড মিজমিজি বাতেন পাড়া এলাকার হিরাঝিল আইডিয়াল স্কুল সংলগ্ন সিলেটিয়া ভাড়ির শিবলুর ভাগিনা সীমান্তর রমদমা মাদক ব্যবসা চলছে। এতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে এলাকাবাসী।
ডিবি পুলিশের সোর্স বলেই কথা, সোর্সদের অত্যাচার ও অপরাধের কর্মকাণ্ডের ইতিহাস বছর জুরে আলোচনায় আসে।বর্তমানে সিদ্ধিরগঞ্জে সাধারণ মানুষের ও ভুক্তভোগীদের কাছে মূর্তিমান আতঙ্কের আরেক নাম ডিবি পুলিশের সোর্স মাদক ব্যবসায়িক সীমান্ত ও মাদক ব্যবসায়ী সীমান্ত বাহিনীর লোকজন। ওরা কখন পুলিশ, কখন ডিবি আবার কখনো ভয়ংকর অপরাধী।সঙ্ঘবদ্ধভাবে নানা অপরাধের জড়িত হয়ে থাকছে তারা।আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ও স্থানীয় প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আশীর্বাদপুষ্ঠ হয়ে বেশ কিছুদিন ধরে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা এলাকায় বেপরোয়া এবং ভয়ংকর হয়ে উঠেছে পরিচয় সীমান্ত ওরফে মাদক ব্যবসায়িক সীমান্ত।এই অপরাধের জগৎ সহ মিজমিজির বেশ কিছু মাদক স্পট নিয়ন্ত্রণ করছেন সীমান্ত।সিদ্ধিরগঞ্জের ডিবি পুলিশ ফোর্স পরিচয় বাতেনপাড়া পাগলা বাড়ি এলাকায় সীমান্তন নিয়ন্ত্রণে চলছে হিরোইন গাজা ফেনসিডিল ইয়াবা সহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সীমান্ত বিভিন্ন সময় জেলা গোয়েন্দা ডিবি পুলিশের নাম বিক্রি করে বিভিন্ন মানুষকে ব্ল্যাক ম্যানি চাদা দাবি করেন এবং অনেক অপরাধের সাথে জড়িত। হিরাজিল আইডিয়াল স্কুল সংলগ্ন ব্রিজের ওপরে বাতেন পাড়া এলাকায় তার কিশোর গ্যাং নিয়ে প্রতিনিয়ত মহড়া এবং আড্ডায় মেতে ওঠে সাধারণ জনগণকে আতঙ্কে রাখে।প্রশাসনের এমন নীরবতার কারণেই বেড়ে উঠেছে দিন দিন অপরাধের রাজ্য।
তবে নাম প্রকাশ না করায় এক ভুক্তভোগী জানান, যদিও সীমান্তর মাদক ব্যবসার মধ্যে কেউ বন্ধ করতে বাধা দেয় তার বিরুদ্ধে চলে বিভিন্ন নানা ষড়যন্ত্র। এবং কারো কাছে কোন মাদক না পেলেও সীমান্ত তাকে ব্ল্যাকমানিং করে এক লক্ষ এবং দুই লক্ষ টাকা দাবি করে যদিও টাকা না দিতে পারে তার সাথে মাদক না থাকলে ও ডিবি পুলিশ দিয়ে মিথ্যা মাদক মামলা ফাঁসিয়ে দেয়।এবং কখনো ডিবি পুলিশ কে দিয়ে গ্রেফতারের হুমকি এবং মারধরের হুমকিও দেওয়া হয়।
এদিকে সোর্স সীমান্ত এবং মাদক ব্যবসায়িক সীমান্ত ও তার বাহিনীদের অত্যাচার থেকে বাঁচতে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে এলাকাবাসী।
এ বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ শাহিনুর আলম জানান, পুলিশের সোর্স পরিচয়ে যদি কোন মাদক ব্যবসায়ী অপরাধের সাথে জড়িত থাকে কিংবা কোন সাধারণ মানুষকে হয়রানি করেন তাহলে তাকে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।