নিজস্ব সংবাদদাতা:-
১নং ওয়ার্ড সেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে মশা নিধক অভিযান পরিচালনা করা হয়। সিদ্ধিরগঞ্জ থানা সেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব রেদোয়ান হোসেন পাপ্পুর, নির্দেশনায় উক্ত মশা নিধক অভিযানে আরো উপস্থিত ছিলেন ১ং ওয়ার্ড সেচ্ছাসেবক দলের নেতা ফারুক আহমেদ শাকিল,ইমরান,কালাম,মোনছুর সহ আরো অনেক নেতৃবৃন্দ।
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানা দিন বিভিন্ন পাড়া মহালয় মশার অত্যাচারে বাসায় থাকা দুষ্কর হয়ে গেছে।
দিন দিন বেড়েই চলেছে মশার অত্যাচার, এই মশার অত্যাচারে জনজীবন অতিস্ট যাচ্ছে কোথাও বসলে শরীরে মশা জেঁকে বসে। উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মাঝেমধ্যে যে মশার ওষুধ ছিটায় তার মান ভালো না। এর কারণে কোনো কাজ হয় না।
এদিকে বিভিন্ন এলাকায় মশার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ হয়ে অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। কেউ কেউ রক্ত চুষে খাওয়া মশার ছবি ও ভিডিও পোস্ট করতে দেখা গেছে।
বিশেষ করে অত্র এলাকার কালো ও দূষিত পানি ডোবা, খাল, নালা ও ঝিল জন্ম নেওয়া মশার উৎপাত বেড়ে গেছে।
এবছরও কিউলেক্স মশার প্রকোপ অনেক বেশি। এখনই জরুরি ভাবে নিয়ন্ত্রণ না করলে এই মশা মানুষ কে ভোগাবে। বাসাবাড়ি কোথাও এখন নিরাপদ নয়। মশার কামড়ের জন্য মানুষ বাইরে দাঁড়াতে পারে না।
প্রতিটি মহল্লার নর্দমা, খাল ও ডোবায় অভিযান পরিচালনা করলে মশা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এ ছাড়া যেসব ডোবা, নর্দমা আছে সেখানে ৭ দিন পর পর কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে। তাহলে মশা কমে আসবে। খালগুলোতে গাপ্তি মাছ ও বিটিআই ব্যাকটেরিয়া ছাড়লে মশার লার্ভা বিনষ্ট হয়ে যাবে। এতে গ্রামবাসী অনেক বেশি উপকৃত হবে।